Popular NewsWEST BENGAL

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে নিজের সন্তানকে খুন করেছিলেন মা।দুজনকে দোষী সাব্যস্ত করে হাওড়া ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট।

হাওড়া আদালতে দুজনের ফাঁসির সাজা।প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে নিজের সন্তানকে খুন করেছিলেন মা।দুজনকে দোষী সাব্যস্ত করে হাওড়া ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট।আজ দুই অভিযুক্তের ফাঁসির সাজা ঘোষণা করেন বিচারক।২০১৫ সালে ডিসেম্বর মাসে খুনের ঘটনা ঘটেছিলো।ফলকনামা এক্সপ্রেসে ব্যাগের মধ্যে থেকে একটি শিশুর ক্ষত বিক্ষত দেহ উদ্ধার করেছিলো হাওড়া জি আর পি।শুরু হয় তদন্ত।জানা যায় নিজের স্বামীকে ছেড়ে সন্তানকে নিয়ে প্রেমিকের সাথে অন্ধ্র প্রদেশে গুনটুর থেকে শ্বশুরবাড়ি ছেড়েছিলেন হাসিনা সুলতানা।প্রেমিক ভানু শাহর সাথে চলে গিয়েছিলেন হায়দ্রাবাদে বানজারা হিলস এলাকায়।সেখানে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকছিলেন।কিন্তু পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো নিজের পুত্র সন্তান জিশান।তাই প্রেমিকের সহযোগিতায় জিসানকে তাকে খুন করে ট্র্যাভেল ব্যাগে ভরে সেকেন্দ্রাবাদ স্টেশনে গিয়ে ফলকনামা এক্সপ্রেসে সিটের নীচে রেখে দিয়ে আসে দেহ।এদিকে মেয়ে আর নাতির খোঁজ না পেয়ে সুলতানার বাড়ির লোকজন তাদের ছবি দিয়ে থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছিলো।হাওড়া স্টেশনে জিসানের দেহ পাবার পর সেই ছবি মিলিয়েই তদন্তের অগ্রগতি হয়।হাওড়া জি আর পি সুলতানা ও তার প্রেমিক ভানুকে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার করে।এতদিন বিচারাধীন ছিলো বিষয়টি।সরকারি আইনজীবী অরিন্দম মুখোপাধ্যায় জানান সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে দুজনকে দোষী সাব্যস্ত করেন ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক।দুজনকে ফাঁসির সাজা ঘোষণা করেন।আসামি পক্ষের আইনজীবি ফিরোজ সরকার জানান ফাঁসির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে তারা উচ্চ আদালতে যাবেন।আজ দুই অভিযুক্তের ফাঁসির সাজা ঘোষণা করেন বিচারক।২০১৫ সালে ডিসেম্বর মাসে খুনের ঘটনা ঘটেছিলো।ফলকনামা এক্সপ্রেসে ব্যাগের মধ্যে থেকে একটি শিশুর ক্ষত বিক্ষত দেহ উদ্ধার করেছিলো হাওড়া জি আর পি।শুরু হয় তদন্ত।জানা যায় নিজের স্বামীকে ছেড়ে সন্তানকে নিয়ে প্রেমিকের সাথে অন্ধ্র প্রদেশে গুনটুর থেকে শ্বশুরবাড়ি ছেড়েছিলেন হাসিনা সুলতানা।প্রেমিক ভানু শাহর সাথে চলে গিয়েছিলেন হায়দ্রাবাদে বানজারা হিলস এলাকায়।সেখানে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকছিলেন।কিন্তু পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো নিজের পুত্র সন্তান জিশান।তাই প্রেমিকের সহযোগিতায় জিসানকে তাকে খুন করে ট্র্যাভেল ব্যাগে ভরে সেকেন্দ্রাবাদ স্টেশনে গিয়ে ফলকনামা এক্সপ্রেসে সিটের নীচে রেখে দিয়ে আসে দেহ।এদিকে মেয়ে আর নাতির খোঁজ না পেয়ে সুলতানার বাড়ির লোকজন তাদের ছবি দিয়ে থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছিলো।হাওড়া স্টেশনে জিসানের দেহ পাবার পর সেই ছবি মিলিয়েই তদন্তের অগ্রগতি হয়।হাওড়া জি আর পি সুলতানা ও তার প্রেমিক ভানুকে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার করে।এতদিন বিচারাধীন ছিলো বিষয়টি।সরকারি আইনজীবী অরিন্দম মুখোপাধ্যায় জানান সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে দুজনকে দোষী সাব্যস্ত করেন ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক।দুজনকে ফাঁসির সাজা ঘোষণা করেন।আসামি পক্ষের আইনজীবি ফিরোজ সরকার জানান ফাঁসির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে তারা উচ্চ আদালতে যাবেন।

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x